AI Writing Tool

গত দুই মাসে আমি সবচেয়ে বেশি যে প্রশ্নটার সম্মুখীন হয়েছি, সেটাই উপরে দেখতে পাচ্ছেন। ইনবক্স এবং পোস্ট-কমেন্টের মাধ্যমে বারবার এই প্রশ্নটার উত্তর আমাকে দিতে হয়েছে। তাই ভাবলাম একটা দীর্ঘ পোস্ট লিখে ফেলি। ধৈর্য়্য নিয়ে পড়লে উপকৃত হবেন।

উল্লেখ্য, এই লেখায় GPT-2, GPT-3 বা আপকামিং GPT-4 অথবা Openai নিয়ে কোনো কথা হবে না। এগুলো সামান্য গুগল করলেই জেনে যেতে পারবেন।

এআই রাইটিং টুল এবং আমি

আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স বা এআই রাইটিং টুলের সাথে আমার পরিচয় খুব বেশি দিনের না। সখ্যতা আরও কম। “সখ্যতা” শব্দটা দেখে আবার ভাববেন না, এই লেখায় বায়াস্ট ধরণের কোনো ভারডিক্ট আমি দেবো। ভারডিক্ট দেবো না। তবে চেষ্টা করা হবে এআই রাইটিং টুলটা সম্পর্কে বিস্তারিত বলার জন্য। অন্তত যেন উপরের প্রশ্নটার উত্তর আপনার কাছে ক্লিয়ার হয়ে যায়।

শুরুতেই কেন আমি আমার কথা বলছি, সেটা পরিস্কার করা যাক। আসলে ভারডিক্ট দেয়ার মতো অবস্থানে আমি এখনও আসিনি। প্রথমে চিন্তা করেছিলাম এআই রাইটিং টুল নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য শুরু করা কয়েকটা সাইটের এনালাইটিকস স্ক্রিনশট শেয়ার করবো। কিন্তু যেহেতু আমি স্ক্রিনশটের পক্ষে নই, তাই এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছি। তারপরও যদি কমেন্টে গ্রুপের সিনিয়র ব্যক্তিরা মত প্রকাশ করেন, তাহলে পোস্ট এডিট করার অপশন তো থাকছেই।

আমি এআই রাইটিং টুল ইউজ করছি বেশ কয়েক মাস হলো। প্রায় বছরখানেক ধরে নিতে পারেন। তারপরও মনে করছি এই বিষয়টা নিয়ে ভারডিক্ট দেয়ার মতো অবস্থানে এখনও আসতে পারিনি। হয়তো আরও মাস ছয়েকের মধ্যে সেই সিদ্ধান্তটা আমি তৈরি করতে পারবো।

আমার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা কয়েকটা সাইটে কীভাবে এআই রাইটিং টুল ইউজ করছি সেটা সম্পর্কে বলি:

  • এআই রাইটিং টুল > সাইটে পাবলিশ
  • এআই রাইটিং টুল + হিউম্যান টাচ > সাইটে পাবলিশ
  • এআই রাইটিং টুল + আর্টিকেল অপটিমাইজিং টুল > সাইটে পাবলিশ
  • এআই রাইটিং টুল + হিউম্যান টাচ + অপটিমাইজিং টুল > সাইটে পাবলিশ

সুতরাং বুঝতেই পারছেন শুরু থেকেই একটা প্ল্যান নিয়ে আগাচ্ছি। প্রযুক্তির প্রতি আমার অসম্ভব আগ্রহের কারণেই, যখন থেকে এই টুল সম্পর্কে জেনেছি, আগ্রহ তৈরি হয়েছে। পড়াশোনা করেছি ওপেনএআই প্রজেক্ট এবং সিমিলার এরকম অর্গানাইজেশনের মেথডগুলো নিয়ে।

বর্তমান এআই রাইটিং টুল এবং আমার বক্তব্য

বর্তমান মার্কেটে ঠিক কতগুলো এআই রাইটিং টুল আছে তা সম্ভবত বলা মুশকিল। এইতো মাস তিনেক আগেও আঙুলের কড়ে গুণে বলে দেয়া যেতো। কিন্তু এখন সেই সংখ্যা ক্যালকুলেটরে হিসেব করে বলতে হবে। বিশেষ করে ওপেনএআই তাদের এপিআই এপ্রুভাল সহজ করে দেয়ার পর যে কেউ চাইলেই একটা এআই রাইটিং টুল বানিয়ে ফেলতে পারছেন। কিন্তু কাজে লাগানোর মতো কোয়ালিটি তৈরি করা সবার পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। ফলে কোনো কোনোটা অনেক এগিয়ে গেছে এবং কোনো কোনোটা এখনও বেসিক লেভেলেই রয়ে গেছে।

আমার দৃষ্টিতে মার্কেটে দাপটের সঙ্গে যারা আছেন, সেগুলো থেকে এই মুহূর্তে মনে পড়ছে:

  • জার্ভিস
  • লংশট
  • কপি
  • শর্টলি ( এক্যয়ার্ড বাই জার্ভিস)
  • রাইটার (Rytr)
  • পেপারটাইপ
  • ওয়ার্ডহিরো
  • ওয়ার্ডটিউন
  • রাইটক্রিম
  • রাইটারসনিক
  • নিচেসসস
  • ক্লোজার্সকপি
  • আউটরেংকিং
  • প্রোরাইটিংএইড
  • ওয়ার্ড
  • স্কেলনাট

আরও আছে। মনে করতে পারছি না আর। গুগলে সার্চ দিলে পেয়ে যাবেন আরও বড় লিস্ট। এই লিস্ট থেকে মোটামুটি ১০+ টুল আমাকর্তৃক ইউজ করিবার অভিজ্ঞতা রহিয়াছে

এআই রাইটিং টুল কীভাবে লিখে?

এক কথায় উত্তর হচ্ছে- বটের সাহায্যে। বট বা রোবটের এপিআই নেয়া হয় ওপেনএআই থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ পেমেন্টর মাধ্যমে। সেটার সাথে প্রত্যেকেই নিজেদের প্রযুক্তি ইউজ করেন। এবং এটাই হচ্ছে মেইন ব্যাপার। যার প্রযুক্তি যতো স্ট্যাবল, তাদের সার্ভিস সবচেয়ে ভালো, স্পীডি, ভ্যালুয়েবল।নিজস্ব টেকনোলজি ছাড়া প্রায় প্রত্যেকেই সমান।

এআই টুল দিয়ে লেখা আর্টিকেল গুগলে রেংক করে?

ওকে, এবার মূল প্রশ্নের উত্তরে চলে আসি: আপনি যদি AI WRITING TOOL-কে রাইটার মনে করেন, তাহলে টুল দিয়ে লেখানো আর্টিকেল কোনো কাজে লাগবে না। আর যদি মনে করেন AI WRITING TOOL হচ্ছে রাইটারের এসিস্ট্যান্ট, তাহলে ঠিক আছে। টুল দিয়ে লেখানো আর্টিকেল কাজে লাগাতে পারেন সেক্ষেত্রে।

কোনো আর্টিকেল রাইটিং টুল-ই কিন্তু রাইটার না। হিউম্যান রাইটারের বিকল্প কিছু নেই। এই টুলগুলো রাইটিং এসিস্ট্যান্ট। আপনার দুই দিনের কাজকে দুই ঘণ্টায় করে দেবে। এই হলো সুবিধা। কিন্তু আপনাকে অটোমেটিক লিখে দেবে না।

ধরেন সার্ফারএসইওর কথা। যখন একটা কীওয়ার্ড দিয়ে আর্টিকেল অপটিমাইজ করেন সার্ফারে, তখন কী হয়? রিলেটেড কীওয়ার্ডগুলো সাজেস্ট করে এবং বলা হয় এই কীওয়ার্ডগুলো আর্টিকেলে থাকলে আর্টিকেল ভালো তথা সার্চ ইঞ্জিন ফ্রেন্ডলি তথা অপটিমাইজড হবে। এখন আপনি যদি ঐ কীওয়ার্ডগুলো পর পর সাজিয়ে কোনো অর্থবোধক মিনিং ছাড়াই বসিয়ে দেন, তাও কিন্তু সার্ফার স্কোর ১০০/১০০ দেখাবে। সবুজ বাতি দেখাবে। তার মানে কি ওটা আর্টিকেল হলো? ওটা অপটিমাইজ হয়েছে ধরে নেবেন?

এআই রাইটিং টুলগুলোও তদ্রুপ। রোবটের ভাণ্ডারে থাকা ট্রিলিয়ন পরিমাণ ওয়ার্ড থেকে নির্দিষ্ট সংখ্যক নির্দিষ্ট ফরমেটে (মানে আপনি যেভাবে কমান্ড করবেন সেই অনুযায়ী) বাক্য তৈরি করতে থাকবে। যেটা তৈরি করবে, সেটার উপর ভিত্তি করে পরের বাক্যগুলো তৈরি করবে।

এখন ব্যাপার যেটা হয়, সেটা হচ্ছে- বট প্রত্যেক ইউজারের বিহ্যাভকে মিমিক করে। আপনি যখন প্রথম প্রথম এআই টুলগুলো দিয়ে আর্টিকেল তৈরি করতে থাকবেন, তখন যে কোয়ালিটির আর্টিকেল দেবে, মাসখানে পরে কিন্তু তারচেয়ে ভালো মানের লেখা পাবেন। মানে হচ্ছে রোবট আপনার লেখনির সাথে পরিচয় হয় এই সময়টায়। আপনার প্যাটার্নগুলো ধরার চেষ্টা করে। যা কমান্ড করেন সেগুলো থেকে সে শিখে।

উদাহরণ স্বরূপ স্কেলনাট এআই রাইটিং টুলটার কথা বলি: প্রথমত এরা ওপেনএআই ইউজ করে। আর তার সাথে নিজস্ব প্রযুক্তি বা মেথডটা হলো একটা কীওয়ার্ড দিয়ে গুগলে সার্চ দিলে প্রথম ৩০টা রেজাল্টের উপর বেজ করে স্কেলনাট আপনাকে একটা রিপোর্ট দেবে যে ঐ কীওয়ার্ড দিয়ে যদি আপনি প্রথম পজিশনে আসতে চান তাহলে কি কি করতে হবে। পুরো ব্যাপারটা কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই রিপোর্ট আকারে পেয়ে যাবেন। এরমধ্যে থাকবে আপনি কত ওয়ার্ডের আর্টিকেল লিখবেন, ক্লাস্টারিং কীওয়ার্ড লিস্ট উইদ এনএলপি, কনটেন্ট স্কোর, আউটবাউন্ড লিংক/ইউআরএল/সাইটেশন, টপ ১০, টপ ২০, টপ ৩০ সাইটে কি কি আছে, সেগুলো থেকে কিভাবে বেটার কোয়ালিটি আর্টিকেল পাবেন, সেটার রিপোর্ট অল্প সময়ের মধ্যেই পেয়ে যাবেন।

এখন চিন্তা করেন, আপনি যদি ম্যানুয়ালি করতে যান এই কাজগুলো, তাহলে আপনার কয় ঘণ্টা সময় লাগবে ওই ত্রিশটা সাইট এনালাইসিস করতে? কমসে কম একদিন তো লাগবেই। তাও সঠিক রেজাল্ট বের করতে খবর হয়ে যাবে। যা কিনা স্কেলনাটের এসইও এসিস্ট্যান্টের মাধ্যমে কয়েক সেকেন্ডে চলে আসবে।

তারপর এই রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে আপনি ম্যানুয়ালি একটা কনটেন্ট প্ল্যান করতে পারবেন। প্ল্যান তৈরি করা তখন খুব সহজ হবে। কারণ আপনার চোখের সামনে ত্রিশটা সাইটের সবকিছু আছে। আপনি খুব সহজেই বুঝতে পারবেন আপনার ওই টপিক পরিপূর্ণ কভার করার জন্য আপনার কি কি বিষয় লেখায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

উল্লেখ্য, চাইলে Scalenut তথা এআই রাইটিং টুল দিয়েও কনটেন্টের আউটলাইন তৈরি করা যায় মাত্র কয়েক ক্লিকের মাধ্যমে। সেটাও আপনি আপনার চিন্তার বা জানার পরিধির সাথে মিলিয়ে দেখতে পারেন। এডিট করতে পারেন।

আর আর্টিকেল আউটলাইন তৈরি হয়ে গেলে, টুলকে কমান্ড দিয়ে লেখাবেন। একেকবারে ২০-১৫০ ওয়ার্ড করে লিখতে পারে এআই রাইটিং টুল ভেদে। এখন আপনি একবার করে কমান্ড দেবেন (মানে ক্লিক করবেন বা শর্টকাট কী চাপবেন) আর পড়ে পড়ে দেখবেন আপনি যা চাচ্ছেন সেটাই প্রোডিউস হচ্ছে কিনা? মানে রাইটিং টুল আপনার চাহিদা অনুযায়ী বাক্য তৈরি করছে কিনা?

যদি না হয়?

তাহলে মুছে ফেলুন। আবার লিখতে বলুন। আবারও না হলে, আবারও মুছে ফেলুন, আবারও লিখুন।

এভাবে লিখবেন-পড়বেন-মুছবেন-লিখবেন-পড়বেন-সামনে আগাবেন।

তারপর?

তারপর আবারও একজন হিউম্যান দিয়ে পুরো আর্টিকেল এডিট করাবেন। তারপর সেটাকে কোনো এসইও অপটিমাইজেশন টুল দিয়ে অপটিমাইজ করবেন।

তো এবার আমাকে বলেন- এভাবে যদি করেন, তাহলে গুগল বা অন্য সার্চ ইঞ্জিন কেমন করে বুঝবে আপনি এআই রাইটিং টুল দিয়ে লিখিয়েছেন নাকি হিউম্যান দিয়ে লিখিয়েছেন?

আর এআই রাইটিং টুল দিয়ে লেখার এটাই হলো সঠিক পদ্ধতি।

ভাই, সবইতো বুঝলাম। কিন্তু এতো হাঙ্গামা করলে আর টুল ইউজ করবো কেন? হিউম্যান রাইটার দিয়ে সরাসরি লিখলেইতো হয়। নাকি?

হয়তো অবশ্যই। এবং হিউম্যান রাইটারের বিকল্পও কিছু নেই। কিন্তু একজন হিউম্যান পুরো মাসে যেখানে ত্রিশ হাজার ওয়ার্ড লিখতে পারেন না, সেখানে ঐ রাইটার এআই রাইটিং টুল ইউজ করে আপনাকে প্রতি সপ্তাহে অন্তত এক লক্ষ ওয়ার্ড লিখে দিতে পারবেন তার আগের কোয়ালিটি থেকেও বেটার কোয়ালিটি করে।

আর এটাই গেম!

আশা করি এবার কিছুটা হলেও বুঝতে পারছেন এআই রাইটিং টুল কেন?

এআই রাইটিং টুল এবং মিথ

প্রথম যখন কম্পিউটার সম্পর্কে জানি, তখন ধারণা ছিলো অংক বইয়ের অংকগুলো কম্পিউটারে একদিক দিয়ে ঢুকিয়ে দিলে আরেকদিক দিয়ে সমাধান বের হবে!

আমার মনে হয়, এআই রাইটিং টুলগুলো নিয়েও অনেকের মধ্যে এখন এই ভাবনাটা কাজ করে। আপনাদের প্রশ্ন দেখে বুঝি- আপনারা মনে করছেন এআই রাইটিং টুলে চেপেচুপে একটা কীওয়ার্ড ঢুকিয়ে দিতে পারলে সেটা পাঁচ হাজার ওয়ার্ডের একটা আর্টিকেল হয়ে বের হবে।

ভাইরে ভাই!

আসলে কিন্তু ব্যাপার সেটা না। এবং ওপেনএআই অটোমেটিক আর্টিকেল লেখার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করে রেখেছে। এআই টুলগুলো বলছে- এসব বটগুলো কখনোই হিউম্যান রাইটারের বিকল্প না। যেকারণে বেশিরভাগ টুলে দেখবেন এআই রাইটিং টুল না লিখে লেখা আছে- এআই এসিস্ট্যান্ট বা এসইও এসিস্ট্যান্ট… ইত্যাদি।

সতর্কতা

এআই রাইটিং টুল হিউম্যান রাইটারের বিকল্প নয়। রাইটারের এসিস্ট্যান্ট বা সহকারি মাত্র। আশা করি এতোক্ষণ আমার লেখা পড়ে এই বিষয়টা অন্তত ক্লিয়ার হয়েছে আপনার কাছে।

শেষ কথা

না, শেষ বলে কিছু নেই। তবে প্রযুক্তিকে ডিনাই করে কখনও ভালো কিছু হয় না। বাট প্রযুক্তি যদি ভালো কাজে ভালোভাবে ব্যবহার করেন, তাহলে ভালো কিছু করা সম্ভব। ভালো কিছু আশা করতে পারবেন তখনই। নয়তো নয়।

এবার বলুন, এআই রাইটিং টুল দিয়ে লেখা আর্টিকেল কি গুগল ইনডেক্স করবে?

আমার উত্তর: আরে ভাই, হিউম্যান দিয়ে লেখানো আর্টিকেলই তো গুগল খায় না।

আর আর্টিফিশিয়াল রাইটার! (জোকস অ্যা পার্ট)

না, আমার উত্তর নয়, আমার লেখা পড়ে কী মনে হলো- ইনডেক্স হবে কি হবে না? উত্তরটা আমি সিরিয়াসলি-ই জানতে চাই আপনার কাছ থেকে। সাথে অন্য প্রশ্ন থাকলেও করে ফেলুন।

সবাই ভালো থাকুন।
হ্যাপি নিস সাইট মার্কেটিং!

4 Comments

  1. vai,,,, bisoyti valo laglo,,,,, tobe ai bisoy ti tutorial akare dile valo hoto

  2. Md. Mahmudul Hasan says:

    ইন্ডেক্স হবে তো অবশ্যই ভাই। আমি (নিউবি মার্কেটার) শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কিভাবে এ আই এসিস্টান্ট এর সাহায্যে একটা বাইং কন্টেন্ট তৈরি করব? তো এই সব নিয়ে একটা বিস্তারিত গাইডলাইন দিলে ভালো হয় ভাই।

  3. আমি যেহেতু ডিজিটাল এন্ড এফিলিয়েট মাকেটিং করি। তারমানে আমার সবসময় কনটেন্ট লাগবেই । লাইফটাইম এর জন্য কোন এআই টুলসটি আমি ব্যবহার করব বলে দিলে ভাল হয়।

  4. মোস্তাফিজুর রহমান। says:

    লিখাটা পড়ে যেটা বুঝলাম আর্টিকেল ইনডেক্স না হওয়ার কোন কারনই নাই।

Leave a Reply to মোস্তাফিজুর রহমান। Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *